চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম বলেছেন-সঙ্গীত মানুষের আবেগ প্রকাশের শুদ্ধতম মাধ্যম। এর মাধ্যমে মানুষ অত্যন্ত নির্মল ও পরিমার্জিত রুপে নিজেকে প্রকাশ করতে পারে। মানুষের হীনপ্রবৃত্তিগুলো সঙ্গীত চর্চার মাধ্যমে দূর করে মানুষের প্রাণ শক্তিকে জাগরিত করে। তিনি বলেন সঙ্গীত মানব জীবনের হাসি কান্না আনন্দ, বেদনা, সুখ, দূঃখে শান্তনার প্রলেপ। মানবজীবনে সামগ্রীক বিকাশের ক্ষেত্রে সঙ্গীতের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সঙ্গীত মানবজীবনকে পরিশীলিত করে এক অকৃত্রিম চেতনা জাগ্রত করে। তাই মানব জীবনে সঙ্গীতের প্রভাব মহামিলনের এক মহামন্ত্র। তিনি আজ (বুধবার) জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে শিল্পী জয়ন্তী লালার সভাপতিত্বে এবং শিল্পী শিমু বিশ্বাসের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ সঙ্গীত সংগঠন সমন্বয় পরিষদের উদ্যোগে ও জেলা শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব সঙ্গীত দিবসের আলোচনায় উপরোক্ত অভিমত ব্যক্ত করেন। এতে বক্তব্য রাখেন অধ্যক্ষ রীতা দত্ত ও সঙ্গীত সংগঠন সমন্বয় পরিষদের বিভাগীয় সাধারণ সম্পাদক শিল্পী দীপেন চৌধুরী। অনুষ্ঠানে সম্মেলক সঙ্গীতে অংশ নেন আর্য সঙ্গীত সমিতি, নজরুল সঙ্গীত শিল্পী সংস্থা, অভ্যূদয়, স্মরলিপি সাংস্কৃতিক ফোরাম, জেলা শিল্পকলা একাডেমি, সঙ্গীত ভবন, উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী ও অদিতি সঙ্গীত নিকেতনের শিল্পীবৃন্দ। নানা রঙের একক সঙ্গীতে অংশ নেন শিল্পী মোঃ সাইফুল ইসলাম, ড. অনিমেষ চক্রবর্ত্তী, পিন্টু ঘোষ ও মিতালী রায়।