
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর রফিকুল ইসলাম বলেন, পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল মোবাইল টিম চারুকলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল। ভোর সাড়ে চারটার দিকে মোবাইল টিম ফজরের নামাজ পড়তে বের হয়।
তিনি আরও বলেন, ঘটনাটি ঘটার পরপরই সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রক্টর, পুলিশের কর্মকর্তারা এসে উপস্থিত হন।
এ ঘটনায় অনেক শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেছেন, ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার মোটিফ পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। তারা ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
















