বিএনপি কেন্দ্রীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন বলেছেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১৯৭৯ সালে হাটহাজারীর মিঠাছড়া খালটি নিজ হাতে খনন প্রক্রিয়া উদ্বোধন করেছিলেন কৃষকের কথা চিন্তা করে । জিয়া মনে করে ছিলেন কৃষকরা হচ্ছে দেশের অন্য তম চালিকা শক্তি। তিনি নিজে প্রতি নিয়ত কৃষকের আইলে আইলে ঘুরেছেন, দেখেছেন তাদের অবস্থা। তাই জিয়া থেকে সাড়ে তিন বছরে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে রাউল রপ্তানি করতে পেরেছিলেন এবং কৃষি উৎপাদন দ্বিগুণ হয়েছিল।
ব্যারিস্টার মীর হেলাল উদ্দিন আজ ২২ জানুয়ারী হাটহাজারী মিটাছড়া খান খনন কাজে পরিদর্শন কালে এ কথা বলেন।
হাটহাজারী পৌরসভার বিএনপি আহবায়ক মোহাম্মদ জাকের হোসেন এর সভাপতিত্বে সদস্য সচিব ওহিদুল আলম এর পরিচালনায় সভায়
মীর হেলাল আরো বলেন,মিটা ছড়া খাল খননের ফলে পশ্চিমের পাহাড়ের উজানের পানি নিম্নভূমিতে এসে হাজার হাজার স্থানীয় কৃষকের ভাগ্য খুলে তখন। এছাড়াও এলাকায় যথেষ্ট কৃষি ফসল উৎপাদন হতো। পাশাপাশি নিরসন হয় স্থানীয় জলাবদ্ধতা।
তি আরো বলেন,বিগত স্বৈরাচার হাসিনা সরকার কর্তৃক শহীদ জিয়াউর রহমানের হাতেগড়া প্রত্যেকটা প্রকল্প নিশ্চিহ্ন করার মিশনের ধারাবাহিকতায় মিঠাছড়া খালটিও বাদ যায়নি। দীর্ঘদিন অযত্ন অবহেলা ও খনন না করায় খালটি ভরাট হয়ে ভূমিদসু্যদের দখলে চলে যায়।এর কারণে হাজার হাজার কৃষকের চাষাবাদ ব্যহত হয় এবং বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হতো। তাই কৃষকদের চাষাবাদের স্বার্থে এবং জলাবদ্ধতা নিরসনে খালটি পুনর্খনন করা জরুরী হয়ে পড়ায় পৌরসভা ও উপজেলা প্রশাসন আমাদের আহবানে প্রথমিক ভাবে খনন কাজ শুরু করেছে।আল্লাহর রহমতে জনগণের রায় নিয়ে আগামীতে আমরা ক্ষমতায় আসলে জিয়াউর রহমানের স্মৃতি বিজড়িত এ খাল খনন করে আবার আগের মতো কৃষক এর কৃষি কাজে আসে সে ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে।
ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান এর ৩১ দফা নিয়ে যে কাজ করে যাচ্ছে তার প্রতি সমর্থন দেওয়ার জন্য জনগণের প্রতি আহবান জানান।
এসয় আরো উপস্থিত ছিলেন হাটহাজারী উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নুর মোহাম্মদ, পৌরসভা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আবদুস শুক্কুর,মোহাম্মদ ইসমাইল, এম এ হাসেম,আকবর হোসেন, হাবিবুর রহমান, আবদুল মান্নান দৌলত,জনি,জি এম সাইফুল,শিমুল, হাবিব,তকি,রকি, সহ অন্য আন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।