নিয়ম বর্হিভূত ভাবে জ্যৈষ্ঠতা লঙ্গন করে মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড বৈষম্যমূলক পদোন্নতি নিয়ে দেখা দিয়েছে সিনিয়র কর্মকর্তাদের মধ্যে ক্ষোভ।আওয়ামী সরকারের সময় সুযোগ নেওয়া কর্মকর্তারা এখনো পদোন্নতি লাভ করায় জ্বালানি উপদেষ্টার বরাবরে লিখিত আবেদন করে ক্ষোভ জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।যে খানে জি এম হওয়ার কথা ডি জি এম সেলস।তার চাকুরী আছে আর দুই মাস। কিন্তু হয়েছেন সঞ্জীব নন্দী(জিএম ফাইন্যান্স) রেজা মোহাম্মদ রিয়াজ( জি এম মার্কেটিং)।পদোন্নতির জন্য ৯/৬/২৪ মেঘনা পাস করেছে দুইজন অফিসার বারো বছরের সুবিধা ভোগ তাদের নাম পাঠানো হয়েছে সিলেকশান ওয়ান ২৫।৬।২৪।কিন্তু বিপিসি তে পাঠান ১৫।১০। ২৪। ২৩ অক্টোবর ২৪ এ দুই জনকে তড়িঘড়ি করে পদোন্নতি দেওয়া হয় ।
জানা গেছে, উপব্যবস্থাপক (বিক্রয়) বিভাগে দীর্ঘদিন থেকে দায়িত্ব পালন করে আসছিল বিএনপির এক শীর্ষ নেতা তার আত্মীয় হওয়া তাকে দেওয়া হয়নি পদোন্নতি। দীর্ঘদিন তিনি বৈষম্যের শিকার হন। ১ -এ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫ সালে এম -৭,১ নভেম্বর ১৯৯৮ এম-৬,১৫ মে ২০০৩,এম-৫,থেকে ন্যায্যতার নিয়মে পদোন্নতি প্রদান করা হয়। পরবর্তীতে ৩০ জুন ২০০৯ তারিখে তাকে এম-৪গ্রেডে পদোন্নতি প্রদান করা হয়।একই সময়ে পূর্ববার্তা গ্রেডে থাকা ১বছর ৫ মাস এর কনিষ্ঠ কর্মকর্তা কে চাকুরী বিধি লঙ্গন করে বিভিন্ন কৌশল এর আশ্রয় নিয়ে এবং দূরভি সন্ধি মূলক ভাবে ২৯ জুন ২০০৯ তারিখে কার্যকর করে পদোন্নতি প্রদান করা হয় যার সুদূর প্রসারী উদ্দেশ্য ভবিষ্যতে বৈষম্যমূলক ভাবে পরবর্তী পদোন্নতির ক্ষেত্রে অন্যদের তুলনায় দূরবর্তী করণ।কোম্পানির স্বার্থস্বেসী চক্র নিজেদের হীন স্বার্থ চরিতার্থ রক্ষার লক্ষ্যে সম্পূর্ণ অন্যায় ভাবে ভিন্ন রাজনৈতিক মতের বিশ্বাসী এমন প্রচার ও প্ররোচনায় লিপ্ত হয়ে তার বাধাগ্রস্ত করে পদোন্নতি। এম-২ গ্রেডে পদোন্নতির যোগ্যতা ও সকল শর্ত পূরণ করা সত্বেও আওয়ামী দোষরদের পদোন্নতি দেওয়া হয়।এ ঘটনার পর মেঘনা পেট্রোলিয়াম কোম্পানিতে দেখা দিয়েছে ক্ষোভ।এ ব্যাপারে মেঘনার ব্যবস্থাপক এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি।