বিমানবন্দরে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি বলেন, যে যার জায়গা থেকে সেরাটা দিতে পারলে ভালো ফল পাওয়া সম্ভব। ম্যাচ বাই ম্যাচ টার্গেট করে আগানোর পরিকল্পনা টাইগ্রেস অধিনায়কের।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় ঢাকার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তারা।
কিছুটা কষ্ট নিয়েই কি আরব আমিরাতের বিমান ধরছে বাংলাদেশ নারী দল? জ্যোতি-জাহানারাদের মন ভার হওয়াটাই স্বাভাবিক। এই বিশ্বকাটা তো হওয়ার কথা ছিলো বাংলার মাটিতেই। তবে সব ভেস্তে গেছে রাজনৈতিক অস্থিরতায়।
তবে পরিস্থিতি মেনে না নেয়ার তো কোনো উপায় নেই। সিদ্ধান্ত ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রণ সংস্থার। যেখানেই হোক খেলতে হবেই। বিদেশের মাটিতে আবারও লাল সবুজের পতাকা উঁচিয়ে ধরার সুযোগ। আর সেই সুযোগ কাজে লাগাতে বদ্ধপরিকর বাংলাদেশ।
গেল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এক ম্যাচেও জিতে নাই নিগার সুলতানা দল। তবে এবার তেমনটা হবে না বলে আশ্বস্ত করেছেন টাইগ্রেস অধিনায়ক।
প্রত্যেকটি দল এবং ম্যাচের জন্য আলাদা পরিকল্পনা করে মাঠে নামাবে বাংলাদেশ দল। দেশের ক্রিকেটের উন্নয়ন, পরবর্তী প্রজন্ম যেন এই খেলাতে উদ্বুদ্ধ হয় এমন এইটি বিশ্বকাপ শেষ করার প্রত্যাশা অধিনায়কের।
গ্রুপ পর্বে চারটি ম্যাচ খেলবে টাইগ্রেসরা। তবে এর আগে আছে দুটি ওয়ার্ম আপ ম্যাচ। ৩ অক্টোবর স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে মূলপর্বের লড়াই।